Menu

জ্যামিতি: স্কুল গণ্ডির একটু বাইরে

₹300
Fascinating Mathematics

জ্যামিতি: স্কুল গণ্ডির একটু বাইরে

Product details

অশোক কুমার মল্লিক

পেপারব্যাক

১৫৮ পাতা

পশ্চিমবঙ্গ গণিত পরিষৎ

প্রথমেই বলে রাখা দরকার এটি জ্যামিতির পাঠ্য পুস্তক নয়। বরং বইটির নাম জানাচ্ছে যে স্কুল পাঠ্য যাদের জ্যামিতিশাস্ত্রে আকর্ষিত করে জ্ঞানের খিদে তৈরি করেছে-কিন্তু পুরোটা মেটায়নি, এই বইটি তাদের জন্য। এই শ্রেণিতে স্কুলের ছাত্রী/ছাত্র, শিক্ষিকা/শিক্ষক এবং বয়স্ক পাঠিকা/পাঠক সবাই গণ্য। বইটির আরও একটি বিশিষ্টতার দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করা জরুরী। আজকাল পরীক্ষার উত্তরপত্র যন্ত্রের সাহায্যে যাচাই করার জন্যে জ্যামিতি প্রশ্নপত্রে, প্রমাণ বা অঙ্কনের পরিবর্তে জ্যামিতিক পরিমাপের মান নির্ণয় করতে বলা হয়। একটি অধ্যায়ে এই ধরনের চল্লিশটি প্রশ্ন ও তাদের সমাধান সংকলিত হয়েছে। গ্রীক জ্যামিতির স্বর্ণযুগ শেষ হয়ে যাওয়ার অনেক অনেক দিন পর, নতুন নতুন জ্যামিতিশাস্ত্রের আবির্ভাব হয়েছে। তাই গ্রীক জ্যামিতিকে এখন Euclidean জ্যামিতি বলা হয়। আশ্চর্যজনক যে পৃথিবীর প্রথম সারির গণিতজ্ঞরা একবিংশ শতাব্দী পর্যন্ত Euclidean জ্যামিতিতে নতুন নতুন উপপাদ্য বা নতুন জ্যামিতিক প্রশ্ন ও তার সমাধান আলোচনা করেছেন। এই বইটিতে তার কিছু হদিশ মিলবে।

 

লেখক পরিচিতি:

প্রফেসর অশোক কুমার মল্লিক বর্তমানে শিবপুরের ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির অনারারি ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর। ২০০৯ সালে তিনি আইআইটি কানপুরের যন্ত্র প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক পদ থেকে অবসর নেন। তিনি ইংল্যান্ড ও জার্মানির বিভিন্ন খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠানে গবেষণা করেছেন এবং আইআইটি কানপুরের ডিস্টিংগুইশড টিচার অ্যাওয়ার্ড সহ বহু সম্মানে ভূষিত হয়েছেন। প্রফেসর মল্লিক ভারতের শীর্ষস্থানীয় বিজ্ঞান ও প্রকৌশল একাডেমির নির্বাচিত ফেলো। তাঁর গবেষণার ক্ষেত্র হলো ভাইব্রেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, নন-লিনিয়ার ডায়নামিক্স ও কাইনেমেটিক্স। পাশাপাশি তিনি জনপ্রিয় পর্যায়ে গণিত ও পদার্থবিদ্যা নিয়ে লেখালিখি করেন।

Product details

অশোক কুমার মল্লিক

পেপারব্যাক

১৫৮ পাতা

পশ্চিমবঙ্গ গণিত পরিষৎ

প্রথমেই বলে রাখা দরকার এটি জ্যামিতির পাঠ্য পুস্তক নয়। বরং বইটির নাম জানাচ্ছে যে স্কুল পাঠ্য যাদের জ্যামিতিশাস্ত্রে আকর্ষিত করে জ্ঞানের খিদে তৈরি করেছে-কিন্তু পুরোটা মেটায়নি, এই বইটি তাদের জন্য। এই শ্রেণিতে স্কুলের ছাত্রী/ছাত্র, শিক্ষিকা/শিক্ষক এবং বয়স্ক পাঠিকা/পাঠক সবাই গণ্য। বইটির আরও একটি বিশিষ্টতার দিকে দৃষ্টি আকর্ষণ করা জরুরী। আজকাল পরীক্ষার উত্তরপত্র যন্ত্রের সাহায্যে যাচাই করার জন্যে জ্যামিতি প্রশ্নপত্রে, প্রমাণ বা অঙ্কনের পরিবর্তে জ্যামিতিক পরিমাপের মান নির্ণয় করতে বলা হয়। একটি অধ্যায়ে এই ধরনের চল্লিশটি প্রশ্ন ও তাদের সমাধান সংকলিত হয়েছে। গ্রীক জ্যামিতির স্বর্ণযুগ শেষ হয়ে যাওয়ার অনেক অনেক দিন পর, নতুন নতুন জ্যামিতিশাস্ত্রের আবির্ভাব হয়েছে। তাই গ্রীক জ্যামিতিকে এখন Euclidean জ্যামিতি বলা হয়। আশ্চর্যজনক যে পৃথিবীর প্রথম সারির গণিতজ্ঞরা একবিংশ শতাব্দী পর্যন্ত Euclidean জ্যামিতিতে নতুন নতুন উপপাদ্য বা নতুন জ্যামিতিক প্রশ্ন ও তার সমাধান আলোচনা করেছেন। এই বইটিতে তার কিছু হদিশ মিলবে।

 

লেখক পরিচিতি:

প্রফেসর অশোক কুমার মল্লিক বর্তমানে শিবপুরের ইন্ডিয়ান ইন্সটিটিউট অফ ইঞ্জিনিয়ারিং সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির অনারারি ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর। ২০০৯ সালে তিনি আইআইটি কানপুরের যন্ত্র প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক পদ থেকে অবসর নেন। তিনি ইংল্যান্ড ও জার্মানির বিভিন্ন খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠানে গবেষণা করেছেন এবং আইআইটি কানপুরের ডিস্টিংগুইশড টিচার অ্যাওয়ার্ড সহ বহু সম্মানে ভূষিত হয়েছেন। প্রফেসর মল্লিক ভারতের শীর্ষস্থানীয় বিজ্ঞান ও প্রকৌশল একাডেমির নির্বাচিত ফেলো। তাঁর গবেষণার ক্ষেত্র হলো ভাইব্রেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, নন-লিনিয়ার ডায়নামিক্স ও কাইনেমেটিক্স। পাশাপাশি তিনি জনপ্রিয় পর্যায়ে গণিত ও পদার্থবিদ্যা নিয়ে লেখালিখি করেন।

You might like these