Menu

আবোল তাবোল

₹200
Delightful Literature

আবোল তাবোল

Product details

তুহিন কুমার দাস

পেপারব্যাক

৬৪ পাতা

টডলার মিডিয়া পাবলিকেশন

আবোল তাবোল বইটা সোজা বই নয়, উল্টোপাল্টা বই। যেটা আজব, উদ্ভট, একেবারে অসম্ভব - সবই এখানে ঠাঁই পেয়েছে। লেখকের নিজের ভাষায়, "যাহা আজগুবি, যাহা উদ্ভট, যাহা অসম্ভব, তাহাদের লইয়াই এই পুস্তকের কারবার। ইহা খেয়াল রসের বই। সুতরাং সে রস যাঁহারা উপভোগ করিতে পারেন না, এ পুস্তক তাঁহাদের জন্য নহে”। হয়তো তীক্ষ্ণ ভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে অনেক সামাজিক, রাজনৈতিক কিংবা প্রশাসনিক অসঙ্গতিকে বিভিন্ন ছড়ায় কৌতুকের মোড়কে উপস্থাপন করা হয়েছে। আবার এতো কিছু বিশ্লেষণ না করে নিছক নির্মল হাস্যরস আস্বাদনেও কোন বাধা নেই। আর এ কারণেই আবোল তাবোল এতদিন পরেও পাঠকের প্রিয় হয়ে আছে।

 

লেখক পরিচিতি:

সুকুমার রায় (১৮৮৭-১৯২৩) ছিলেন একজন বিখ্যাত বাঙালি শিশুসাহিত্যিক, ছড়াকার, রম্যরচনাকার, নাট্যকার এবং একজন দক্ষ মুদ্রণশিল্পী। তিনি মূলত ননসেন্স ছড়া ও হাস্যরসাত্মক লেখার জন্য সুপরিচিত, যা বাংলা সাহিত্যে একটি নতুন ধারার সৃষ্টি করে।

তিনি শুধু সাহিত্যিকই ছিলেন না, একজন বিজ্ঞানমনস্ক ছাত্রও ছিলেন। কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে তিনি রসায়ন ও পদার্থবিজ্ঞানে অনার্স নিয়ে পড়াশোনা করেন। তিনি শিশুদের কাছে বিজ্ঞানকে আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য বেশ কিছু প্রবন্ধও লিখেছিলেন।

লন্ডন থেকে তিনি ভারতের প্রথম প্রিন্টিং টেকনোলজি ও ব্লক-মেকিং-এর উপর উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন। তিনিই ছিলেন ভারতের প্রথম প্রিন্টিং ইঞ্জিনিয়ার। দেশে ফিরে তিনি বাবার প্রতিষ্ঠিত 'ইউ. রায় অ্যান্ড সন্স' প্রেসের দায়িত্ব নেন এবং উন্নত মুদ্রণ প্রযুক্তির মাধ্যমে বাংলা মুদ্রণশিল্পে বিপ্লব ঘটান।

তাঁর বাবা ছিলেন শিশুসাহিত্যিক উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এবং তাঁর পুত্র বিশ্ববিখ্যাত চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায়। এই অসাধারণ প্রতিভাবান লেখক মাত্র ৩৬ বছর বয়সে পরলোকগমন করেন, কিন্তু তাঁর সৃষ্টিকর্ম আজও বাংলা ভাষার পাঠকদের, বিশেষ করে শিশুদের, মনে আনন্দ ও হাসির জন্ম দেয়।

Product details

তুহিন কুমার দাস

পেপারব্যাক

৬৪ পাতা

টডলার মিডিয়া পাবলিকেশন

আবোল তাবোল বইটা সোজা বই নয়, উল্টোপাল্টা বই। যেটা আজব, উদ্ভট, একেবারে অসম্ভব - সবই এখানে ঠাঁই পেয়েছে। লেখকের নিজের ভাষায়, "যাহা আজগুবি, যাহা উদ্ভট, যাহা অসম্ভব, তাহাদের লইয়াই এই পুস্তকের কারবার। ইহা খেয়াল রসের বই। সুতরাং সে রস যাঁহারা উপভোগ করিতে পারেন না, এ পুস্তক তাঁহাদের জন্য নহে”। হয়তো তীক্ষ্ণ ভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে অনেক সামাজিক, রাজনৈতিক কিংবা প্রশাসনিক অসঙ্গতিকে বিভিন্ন ছড়ায় কৌতুকের মোড়কে উপস্থাপন করা হয়েছে। আবার এতো কিছু বিশ্লেষণ না করে নিছক নির্মল হাস্যরস আস্বাদনেও কোন বাধা নেই। আর এ কারণেই আবোল তাবোল এতদিন পরেও পাঠকের প্রিয় হয়ে আছে।

 

লেখক পরিচিতি:

সুকুমার রায় (১৮৮৭-১৯২৩) ছিলেন একজন বিখ্যাত বাঙালি শিশুসাহিত্যিক, ছড়াকার, রম্যরচনাকার, নাট্যকার এবং একজন দক্ষ মুদ্রণশিল্পী। তিনি মূলত ননসেন্স ছড়া ও হাস্যরসাত্মক লেখার জন্য সুপরিচিত, যা বাংলা সাহিত্যে একটি নতুন ধারার সৃষ্টি করে।

তিনি শুধু সাহিত্যিকই ছিলেন না, একজন বিজ্ঞানমনস্ক ছাত্রও ছিলেন। কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে তিনি রসায়ন ও পদার্থবিজ্ঞানে অনার্স নিয়ে পড়াশোনা করেন। তিনি শিশুদের কাছে বিজ্ঞানকে আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য বেশ কিছু প্রবন্ধও লিখেছিলেন।

লন্ডন থেকে তিনি ভারতের প্রথম প্রিন্টিং টেকনোলজি ও ব্লক-মেকিং-এর উপর উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন। তিনিই ছিলেন ভারতের প্রথম প্রিন্টিং ইঞ্জিনিয়ার। দেশে ফিরে তিনি বাবার প্রতিষ্ঠিত 'ইউ. রায় অ্যান্ড সন্স' প্রেসের দায়িত্ব নেন এবং উন্নত মুদ্রণ প্রযুক্তির মাধ্যমে বাংলা মুদ্রণশিল্পে বিপ্লব ঘটান।

তাঁর বাবা ছিলেন শিশুসাহিত্যিক উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী এবং তাঁর পুত্র বিশ্ববিখ্যাত চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায়। এই অসাধারণ প্রতিভাবান লেখক মাত্র ৩৬ বছর বয়সে পরলোকগমন করেন, কিন্তু তাঁর সৃষ্টিকর্ম আজও বাংলা ভাষার পাঠকদের, বিশেষ করে শিশুদের, মনে আনন্দ ও হাসির জন্ম দেয়।

You might like these