পদার্থবিদ্যার মজার কথা 1
Product details
ইয়া. পেরেলমান
অনুবাদ : সিদ্ধার্থ ঘোষ
১৮৮ পাতা
পেপারকভার
মির প্রকাশন
এই বইয়ের মূল উদ্দেশ্য নতুন কোনো তত্ত্ব মুখস্থ করানো নয়, বরং পাঠক যা আগে থেকেই জানেন তাকেই নতুনভাবে ভাবতে, বুঝতে এবং কাজে লাগাতে শেখানো। পদার্থবিদ্যার বুনিয়াদি ধারণাগুলিকে ঝালিয়ে নিয়ে লেখক সেগুলিকে করে তুলেছেন আরও জীবন্ত, আকর্ষণীয় ও ব্যবহারিক।
এই লক্ষ্যেই বইজুড়ে রয়েছে নানারকম ধাঁধা, প্যারাডক্স, কৌতূহলজাগানো গল্প, মজাদার কিংবদন্তি, অপ্রত্যাশিত তুলনা ও চিন্তাশীল পরীক্ষা—যেগুলির শিকড় প্রোথিত আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও সায়েন্স-ফিকশনের জগতে। বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহ জাগাতে লেখক সচেতনভাবেই জুল ভার্ন, এইচ. জি. ওয়েলস, মার্ক টোয়েন প্রমুখ লেখকের রচনা থেকে উদ্ধৃতি এনেছেন, কারণ তাঁদের কল্পনাপ্রসূত বর্ণনা যেমন পাঠককে আনন্দ দেয়, তেমনই সেগুলি পদার্থবিদ্যার শিক্ষণেও গভীর সহায়ক উদাহরণ হয়ে ওঠে।
লেখক বিশ্বাস করেন, আনন্দ ও কৌতূহলের মধ্য দিয়েই প্রকৃত শেখা সম্ভব। যত বেশি আগ্রহ বাড়ে, ততই দৃষ্টি তীক্ষ্ণ হয়, চিন্তা গভীর হয় এবং জ্ঞান হয় স্থায়ী। তাই এই বইয়ে চোখ ধাঁধানো ম্যাজিক বা ঘরে বসে করার বাহারি ‘ট্রিক’ নেই; আছে যুক্তি, বিশ্লেষণ এবং বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলার আন্তরিক প্রয়াস। প্রতিদিনের জীবনে আমরা যেসব ঘটনার মুখোমুখি হই, সেগুলির মধ্যে লুকিয়ে থাকা পদার্থবিদ্যার সূত্র ও চিন্তাধারাকে চিনে নেওয়াই এই বইয়ের মূল লক্ষ্য।
এই গ্রন্থ শুধু জনপ্রিয় বিজ্ঞান নয় এটি প্রকৃত অর্থেই একটি বিজ্ঞান বই, যা লেখকের দীর্ঘদিনের পরিশ্রমে বারবার পরিমার্জিত ও সমৃদ্ধ হয়েছে। প্রথম প্রকাশের পর পঁচিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে বহু সংস্করণে সংশোধন ও সংযোজনের মাধ্যমে বইটি আরও পরিণত রূপ পেয়েছে। লক্ষ লক্ষ পাঠকের হাতে পৌঁছে যাওয়া এই বই আজও প্রমাণ করে, সাধারণ পাঠকের মধ্যে বিজ্ঞান বোঝার আগ্রহ কতটা গভীর ও স্থায়ী।
যাঁরা সদ্য পদার্থবিদ্যার সঙ্গে পরিচিত হচ্ছেন, যাঁরা দীর্ঘদিন আগে শেখা বিষয়গুলিকে নতুন চোখে দেখতে চান, কিংবা যাঁরা যুক্তিবাদী ও বৈজ্ঞানিকভাবে ভাবতে শিখতে আগ্রহী সব ধরনের পাঠকের কাছেই এই বই এক অনন্য ও আনন্দদায়ক সহচর।
Product details
ইয়া. পেরেলমান
অনুবাদ : সিদ্ধার্থ ঘোষ
১৮৮ পাতা
পেপারকভার
মির প্রকাশন
এই বইয়ের মূল উদ্দেশ্য নতুন কোনো তত্ত্ব মুখস্থ করানো নয়, বরং পাঠক যা আগে থেকেই জানেন তাকেই নতুনভাবে ভাবতে, বুঝতে এবং কাজে লাগাতে শেখানো। পদার্থবিদ্যার বুনিয়াদি ধারণাগুলিকে ঝালিয়ে নিয়ে লেখক সেগুলিকে করে তুলেছেন আরও জীবন্ত, আকর্ষণীয় ও ব্যবহারিক।
এই লক্ষ্যেই বইজুড়ে রয়েছে নানারকম ধাঁধা, প্যারাডক্স, কৌতূহলজাগানো গল্প, মজাদার কিংবদন্তি, অপ্রত্যাশিত তুলনা ও চিন্তাশীল পরীক্ষা—যেগুলির শিকড় প্রোথিত আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও সায়েন্স-ফিকশনের জগতে। বিজ্ঞানের প্রতি আগ্রহ জাগাতে লেখক সচেতনভাবেই জুল ভার্ন, এইচ. জি. ওয়েলস, মার্ক টোয়েন প্রমুখ লেখকের রচনা থেকে উদ্ধৃতি এনেছেন, কারণ তাঁদের কল্পনাপ্রসূত বর্ণনা যেমন পাঠককে আনন্দ দেয়, তেমনই সেগুলি পদার্থবিদ্যার শিক্ষণেও গভীর সহায়ক উদাহরণ হয়ে ওঠে।
লেখক বিশ্বাস করেন, আনন্দ ও কৌতূহলের মধ্য দিয়েই প্রকৃত শেখা সম্ভব। যত বেশি আগ্রহ বাড়ে, ততই দৃষ্টি তীক্ষ্ণ হয়, চিন্তা গভীর হয় এবং জ্ঞান হয় স্থায়ী। তাই এই বইয়ে চোখ ধাঁধানো ম্যাজিক বা ঘরে বসে করার বাহারি ‘ট্রিক’ নেই; আছে যুক্তি, বিশ্লেষণ এবং বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তোলার আন্তরিক প্রয়াস। প্রতিদিনের জীবনে আমরা যেসব ঘটনার মুখোমুখি হই, সেগুলির মধ্যে লুকিয়ে থাকা পদার্থবিদ্যার সূত্র ও চিন্তাধারাকে চিনে নেওয়াই এই বইয়ের মূল লক্ষ্য।
এই গ্রন্থ শুধু জনপ্রিয় বিজ্ঞান নয় এটি প্রকৃত অর্থেই একটি বিজ্ঞান বই, যা লেখকের দীর্ঘদিনের পরিশ্রমে বারবার পরিমার্জিত ও সমৃদ্ধ হয়েছে। প্রথম প্রকাশের পর পঁচিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে বহু সংস্করণে সংশোধন ও সংযোজনের মাধ্যমে বইটি আরও পরিণত রূপ পেয়েছে। লক্ষ লক্ষ পাঠকের হাতে পৌঁছে যাওয়া এই বই আজও প্রমাণ করে, সাধারণ পাঠকের মধ্যে বিজ্ঞান বোঝার আগ্রহ কতটা গভীর ও স্থায়ী।
যাঁরা সদ্য পদার্থবিদ্যার সঙ্গে পরিচিত হচ্ছেন, যাঁরা দীর্ঘদিন আগে শেখা বিষয়গুলিকে নতুন চোখে দেখতে চান, কিংবা যাঁরা যুক্তিবাদী ও বৈজ্ঞানিকভাবে ভাবতে শিখতে আগ্রহী সব ধরনের পাঠকের কাছেই এই বই এক অনন্য ও আনন্দদায়ক সহচর।
Sort by
Newest first
Newest first
Oldest first
Highest rated
Lowest rated
Ratings
All ratings
All ratings
5 Stars
4 Stars
3 Stars
2 Stars
1 Star