Menu

নো2kশ্বর

₹375
Science Fiction

নো2kশ্বর

Product details

উদয়াদিত্য সোম

পেপারব্যাক

পকেটবুক

১১২ পাতা

জয়ঢাক প্রকাশন

বিজ্ঞানের ইতিহাসে কিছু আবিষ্কার আলোয় ভাসে, আবার কিছু সত্য থেকে যায় ছায়ার আড়ালে। বাটারফ্লাই প্রজেক্ট ঠিক সেই অদেখা, অস্বস্তিকর আর রুদ্ধশ্বাস সম্ভাবনাগুলোকেই গল্পের কেন্দ্রে এনে দাঁড় করায়। মিলার–ইউরি পরীক্ষার হাত ধরে প্রাণের সূচনা—এই পরিচিত অধ্যায় পেরিয়ে বইটি প্রশ্ন তোলে, তার পরের ধাপটা কী? মানুষের পরের বিবর্তন কি আদৌ মানুষ থাকবে?

এই টেকনো-থ্রিলারের কেন্দ্রে আছেন নোটুকেশ্বর—এক ‘না-মানুষ’, বহু লক্ষ বছরের ত্বরান্বিত বিবর্তনের ফসল, যাকে হোমো ডিউস বলা চলে। তিনি অতীন্দ্রিয় নন, আবার আমাদের চেনা যুক্তির সীমার মধ্যেও বাঁধা নন। পৃথিবীজোড়া ইন্টারনেটের জালের আড়াল থেকে তিনি নজর রাখেন মানুষের কর্মকাণ্ডে—শুধু মানুষের নয়, গাছ, কীট, পতঙ্গ, ডলফিন, সমস্ত প্রাণের প্রতিই সমদর্শী এক দৃষ্টি নিয়ে। কারণ তাঁর বিশ্বাস, এই নীল-সবুজ গ্রহে মানুষের পায়ের ছাপ টিকে থাকতে হলে অন্য প্রাণের ছাপও পাশাপাশি পড়তে হবে। না হলে সেই পথ অনিবার্যভাবে ধ্বংসের দিকে।

‘বাটারফ্লাই এফেক্ট’-এর দর্শনের উপর দাঁড়িয়ে তৈরি বাটারফ্লাই প্রজেক্ট—যেখানে সঠিক জায়গায় একটি ছোট সদর্থক কাজও ঘুরিয়ে দিতে পারে সভ্যতার অবক্ষয়ের প্রবল স্রোত। বিলাস, প্রযুক্তি আর ক্ষমতার মোহে ক্ষয়ে যাওয়া মানুষের সুকুমার মনোবৃত্তির বিরুদ্ধে এই প্রকল্প এক নীরব কিন্তু নির্মম লড়াই।

বইটিতে রয়েছে চারটি রোমাঞ্চকর কাহিনি—মারী-আক্রান্ত পৃথিবীতে একক মুক্তিযুদ্ধ, বিশ্বজোড়া ষড়যন্ত্রের পূর্বাভাস, প্রশান্ত মহাসাগরের বুকে এক মরণপণ অভিযান, আর সর্বগ্রাসী সাম্রাজ্যবাদী বাসনার বিরুদ্ধে সংঘর্ষ। ভূরাজনীতি, পরিবেশতত্ত্ব, উপগ্রহ-বিজ্ঞান, ইতিহাস—সবই এসেছে গল্পের প্রয়োজনে, কোনো ইনফো-ডাম্পিং ছাড়াই। তথ্য এখানে বোঝা নয়, বরং থ্রিলারের অব্যর্থ বুলেট।

এটি শিশুতোষ কল্পবিজ্ঞান নয়। এটি ভবিষ্যৎ নিয়ে ভয়ংকরভাবে সম্ভাব্য এক প্রশ্নমালা—আমরা কোথায় দাঁড়িয়ে, আর কোন দিকে এগোচ্ছি? যদি আপনি টেকনো-থ্রিলার ভালোবাসেন, যদি জল-স্থল-অন্তরীক্ষ জুড়ে পৃথিবীর ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবেন, আর যদি বিশ্বাস করেন যে ছোট এক ইতিবাচক পরিবর্তনও বদলে দিতে পারে গোটা পৃথিবীর ভাগ্য—তাহলে বাটারফ্লাই প্রজেক্ট আপনার জন্যই লেখা।

Product details

উদয়াদিত্য সোম

পেপারব্যাক

পকেটবুক

১১২ পাতা

জয়ঢাক প্রকাশন

বিজ্ঞানের ইতিহাসে কিছু আবিষ্কার আলোয় ভাসে, আবার কিছু সত্য থেকে যায় ছায়ার আড়ালে। বাটারফ্লাই প্রজেক্ট ঠিক সেই অদেখা, অস্বস্তিকর আর রুদ্ধশ্বাস সম্ভাবনাগুলোকেই গল্পের কেন্দ্রে এনে দাঁড় করায়। মিলার–ইউরি পরীক্ষার হাত ধরে প্রাণের সূচনা—এই পরিচিত অধ্যায় পেরিয়ে বইটি প্রশ্ন তোলে, তার পরের ধাপটা কী? মানুষের পরের বিবর্তন কি আদৌ মানুষ থাকবে?

এই টেকনো-থ্রিলারের কেন্দ্রে আছেন নোটুকেশ্বর—এক ‘না-মানুষ’, বহু লক্ষ বছরের ত্বরান্বিত বিবর্তনের ফসল, যাকে হোমো ডিউস বলা চলে। তিনি অতীন্দ্রিয় নন, আবার আমাদের চেনা যুক্তির সীমার মধ্যেও বাঁধা নন। পৃথিবীজোড়া ইন্টারনেটের জালের আড়াল থেকে তিনি নজর রাখেন মানুষের কর্মকাণ্ডে—শুধু মানুষের নয়, গাছ, কীট, পতঙ্গ, ডলফিন, সমস্ত প্রাণের প্রতিই সমদর্শী এক দৃষ্টি নিয়ে। কারণ তাঁর বিশ্বাস, এই নীল-সবুজ গ্রহে মানুষের পায়ের ছাপ টিকে থাকতে হলে অন্য প্রাণের ছাপও পাশাপাশি পড়তে হবে। না হলে সেই পথ অনিবার্যভাবে ধ্বংসের দিকে।

‘বাটারফ্লাই এফেক্ট’-এর দর্শনের উপর দাঁড়িয়ে তৈরি বাটারফ্লাই প্রজেক্ট—যেখানে সঠিক জায়গায় একটি ছোট সদর্থক কাজও ঘুরিয়ে দিতে পারে সভ্যতার অবক্ষয়ের প্রবল স্রোত। বিলাস, প্রযুক্তি আর ক্ষমতার মোহে ক্ষয়ে যাওয়া মানুষের সুকুমার মনোবৃত্তির বিরুদ্ধে এই প্রকল্প এক নীরব কিন্তু নির্মম লড়াই।

বইটিতে রয়েছে চারটি রোমাঞ্চকর কাহিনি—মারী-আক্রান্ত পৃথিবীতে একক মুক্তিযুদ্ধ, বিশ্বজোড়া ষড়যন্ত্রের পূর্বাভাস, প্রশান্ত মহাসাগরের বুকে এক মরণপণ অভিযান, আর সর্বগ্রাসী সাম্রাজ্যবাদী বাসনার বিরুদ্ধে সংঘর্ষ। ভূরাজনীতি, পরিবেশতত্ত্ব, উপগ্রহ-বিজ্ঞান, ইতিহাস—সবই এসেছে গল্পের প্রয়োজনে, কোনো ইনফো-ডাম্পিং ছাড়াই। তথ্য এখানে বোঝা নয়, বরং থ্রিলারের অব্যর্থ বুলেট।

এটি শিশুতোষ কল্পবিজ্ঞান নয়। এটি ভবিষ্যৎ নিয়ে ভয়ংকরভাবে সম্ভাব্য এক প্রশ্নমালা—আমরা কোথায় দাঁড়িয়ে, আর কোন দিকে এগোচ্ছি? যদি আপনি টেকনো-থ্রিলার ভালোবাসেন, যদি জল-স্থল-অন্তরীক্ষ জুড়ে পৃথিবীর ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবেন, আর যদি বিশ্বাস করেন যে ছোট এক ইতিবাচক পরিবর্তনও বদলে দিতে পারে গোটা পৃথিবীর ভাগ্য—তাহলে বাটারফ্লাই প্রজেক্ট আপনার জন্যই লেখা।

You might like these