আবিষ্কারের অন্তরালে
Product details
মানস প্রতিম দাস
হার্ডকভার
১৭৫ পাতা
লিমেরিক লাভার্স পাবলিশার্স
আজকের সভ্যতা বিজ্ঞানের অবদানে বলীয়ান। বাইসাইকেল থেকে বোয়িং জেট, এক্স রে থেকে সিটি স্ক্যান, ল্যাপটপ থেকে ইন্টারনেট -সবই আমাদের আয়ত্তের মধ্যে এসেছে চেনা-অচেনা বিজ্ঞানীদের দীর্ঘ দিনের পরিশ্রম আর মেধার কারণে। বিজ্ঞানের প্রত্যেকটি আবিষ্কারের সঙ্গে জুড়ে রয়েছে আকর্ষণীয় কিছু কাহিনী। সেইসব আখ্যান বিজ্ঞানের চর্চার প্রকৃত চেহারাটা তুলে ধরে আমাদের সামনে। যে তত্ত্বের উচ্চারণ বা যে যন্ত্রের ব্যবহার আমাদের কাছে খুব সাধারণ ও স্বাভাবিক হয়ে দাঁড়িয়েছে আজ তার আবিষ্কার বা উদ্ভাবনে কত বাধা এসেছে, কত চড়াই-উৎরাই পেরোতে হয়েছে, সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীদের কত অবহেলা সওয়ার ঘটনা জড়িত আছে তা জানা সম্ভব আবিষ্কারের কাহিনীর মাধ্যমে। প্রাথমিকভাবে এমন কাহিনীর পাঠক কিশোর-কিশোরীরা হবে ধরে নিলেও তাদের অভিভাবকদের কাছেও এমন কাহিনীর আকর্ষণ থাকবে তা আশা করা অনুচিত হবে না বোধহয়। বিজ্ঞানের আবিষ্কার বা প্রযুক্তির উদ্ভাবন নিয়ে কথা বলতে গিয়ে অনেক সময় অতিরঞ্জনের সাহায্য নেওয়া হয়। এই বইয়ের জন্য লিখতে গিয়ে সেই প্রলোভনকে সরিয়ে রাখা হয়েছে সযত্নে। চেষ্টা করা হয়েছে নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র ব্যবহার করে যথাসম্ভব সঠিক বিবরণ তুলে ধরার।
লেখক পরিচিতি:
বিজ্ঞানের ইতিহাস নিয়ে চর্চা এবং জনপ্রিয় বিজ্ঞান নিয়ে লেখালেখিতে তিন দশক ধরে যুক্ত রয়েছেন মানস প্রতিম দাস। বাগ্মী হিসাবেও সমাদৃত তিনি। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের পরে পিএইচডি করেছেন বিজ্ঞানের ইতিহাসে। কর্মসূত্রে আকাশবাণী কলকাতার প্রোগ্রাম এক্সিকিউটিভ। কলকাতার এফ এম রেনবোতে কুড়ি বছর ধরে অবিচ্ছিন্নভাবে চলা 'বিজ্ঞান রসিকের দরবারে' তাঁর সেরা অবদান। জাতীয় ও রাজ্য পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছে তাঁর কাজ, বেতার প্রযোজনার জন্য পেয়েছেন আকাশবাণীর একাধিক পুরস্কার। এশিয়াটিক সোসাইটি সহ বিভিন্ন সারস্বত প্রতিষ্ঠানের সদস্য তিনি। ভালোবাসেন বেড়াতে আর ছবি তুলতে।
Product details
মানস প্রতিম দাস
হার্ডকভার
১৭৫ পাতা
লিমেরিক লাভার্স পাবলিশার্স
আজকের সভ্যতা বিজ্ঞানের অবদানে বলীয়ান। বাইসাইকেল থেকে বোয়িং জেট, এক্স রে থেকে সিটি স্ক্যান, ল্যাপটপ থেকে ইন্টারনেট -সবই আমাদের আয়ত্তের মধ্যে এসেছে চেনা-অচেনা বিজ্ঞানীদের দীর্ঘ দিনের পরিশ্রম আর মেধার কারণে। বিজ্ঞানের প্রত্যেকটি আবিষ্কারের সঙ্গে জুড়ে রয়েছে আকর্ষণীয় কিছু কাহিনী। সেইসব আখ্যান বিজ্ঞানের চর্চার প্রকৃত চেহারাটা তুলে ধরে আমাদের সামনে। যে তত্ত্বের উচ্চারণ বা যে যন্ত্রের ব্যবহার আমাদের কাছে খুব সাধারণ ও স্বাভাবিক হয়ে দাঁড়িয়েছে আজ তার আবিষ্কার বা উদ্ভাবনে কত বাধা এসেছে, কত চড়াই-উৎরাই পেরোতে হয়েছে, সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীদের কত অবহেলা সওয়ার ঘটনা জড়িত আছে তা জানা সম্ভব আবিষ্কারের কাহিনীর মাধ্যমে। প্রাথমিকভাবে এমন কাহিনীর পাঠক কিশোর-কিশোরীরা হবে ধরে নিলেও তাদের অভিভাবকদের কাছেও এমন কাহিনীর আকর্ষণ থাকবে তা আশা করা অনুচিত হবে না বোধহয়। বিজ্ঞানের আবিষ্কার বা প্রযুক্তির উদ্ভাবন নিয়ে কথা বলতে গিয়ে অনেক সময় অতিরঞ্জনের সাহায্য নেওয়া হয়। এই বইয়ের জন্য লিখতে গিয়ে সেই প্রলোভনকে সরিয়ে রাখা হয়েছে সযত্নে। চেষ্টা করা হয়েছে নির্ভরযোগ্য তথ্যসূত্র ব্যবহার করে যথাসম্ভব সঠিক বিবরণ তুলে ধরার।
লেখক পরিচিতি:
বিজ্ঞানের ইতিহাস নিয়ে চর্চা এবং জনপ্রিয় বিজ্ঞান নিয়ে লেখালেখিতে তিন দশক ধরে যুক্ত রয়েছেন মানস প্রতিম দাস। বাগ্মী হিসাবেও সমাদৃত তিনি। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জনের পরে পিএইচডি করেছেন বিজ্ঞানের ইতিহাসে। কর্মসূত্রে আকাশবাণী কলকাতার প্রোগ্রাম এক্সিকিউটিভ। কলকাতার এফ এম রেনবোতে কুড়ি বছর ধরে অবিচ্ছিন্নভাবে চলা 'বিজ্ঞান রসিকের দরবারে' তাঁর সেরা অবদান। জাতীয় ও রাজ্য পুরস্কারে সম্মানিত হয়েছে তাঁর কাজ, বেতার প্রযোজনার জন্য পেয়েছেন আকাশবাণীর একাধিক পুরস্কার। এশিয়াটিক সোসাইটি সহ বিভিন্ন সারস্বত প্রতিষ্ঠানের সদস্য তিনি। ভালোবাসেন বেড়াতে আর ছবি তুলতে।
Sort by
Newest first
Newest first
Oldest first
Highest rated
Lowest rated
Ratings
All ratings
All ratings
5 Stars
4 Stars
3 Stars
2 Stars
1 Star